নব নির্মিত ষ্টেডিয়াম এলাকার পরিবেশ বর্তমানে সংরক্ষিত এলাকার মত। বলা যেতে পারে, ১২ দশমিক ৩৬ একর জমির উপর নির্মিত জেলা ষ্টেডিয়াম
হুইপ ও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সাংসদ সোলাইমান হক জোয়ার্দ্দারের বহু চেষ্টা তদবিরে চুয়াডাঙ্গাবাসির দীর্ঘদিনের দাবি জেলা ষ্টেডিয়ামের নির্মান কাজ ২০১২ সালের প্রথম দিকে শুরু হয় । স্থানীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আবুল কালাম আজাদ ১৭ কোটি ৯০ লাখটাকার এ প্রকল্পের কাজ চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে শেষ করেছে। ঠিকাদার আবুল কালাম ।
নতুন ষ্টেডিয়ামে রয়েছে তিনতলা বিশিষ্ট ভিআইপি গ্যালারি, ড্রেসিং রুম, প্রেসবক্স, সাধারণ গ্যালারিসহ আধুনিক ষ্টেডিয়ামের প্রায় সব সুযোগ সুবিধা। দর্শক ধারণ ক্ষমতা ১২ হাজার। হসত্মামত্মরের ৩ মাস পার হবার পরও নতুন ষ্টেডিয়ামের কার্যক্রম কেন শুরু হয়নি ? (যদিও চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সভায় প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে যে চুয়াডাঙ্গা জেলা ষ্টেডিয়ামের নির্মান কাজ নাকি ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে) এ প্রশ্নের জবাবে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসাইন জানালেন, ষ্টেডিয়ামটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন বলে কথা ছিল। এ জন্যই দেরি হচ্ছে। উদ্বোধনের পর বিভাগীয় পর্যায়ের ফুটবল বা ক্রিকেট লীগ এই ষ্টেডিয়ামে আয়োজন করা সম্ভব বলে তিনি জানান। এমনকি জাতীয় ক্রিকেট লীগের খেলাও এখানে খুব সহজেই চালানো সম্ভব। এজন্য তিনি বিসিবির দৃষ্টি আকর্ষন করেন। তাহলে কী নামকরণের জন্য অপেক্ষা ? এবার তিনি ( জেলা প্রশাসক) এ বিষয়ে তাঁর জানা নেই বলে জানিয়ে বললেন, ন
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS